কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
*****************************************************************
**************************
সরকার আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে
২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে
রুপান্তর করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর সু-দক্ষ
নেতৃত্বে লামা উপজেলায় সরকারের বিভিন্ন সেক্টরে
প্রভূত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
এ ধারাবাহিকতায় রুপসিপাড়া ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন
কর্মকান্ড হয়েছে এবং হচ্ছে। এর ফলে ১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বীর বাহাদুর উশৈসিং
এই ইউনিয়ন থেকে শত ভাগ ভোট পাবে। ১৮ সেপ্টেম্বর এই প্রতিনিধিকে দেয়া একান্ত
সাক্ষাৎকারে রুপসিপাড়া ইউপি’র পরপর দু’বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছাচিংপ্রু মার্মা এসব কথা বলেন।
সাক্ষাৎকারটি
গ্রহন করেছেন লামা প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।
***
লামা রুপসিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, তাঁর ইউনিয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, সিএইচটিআরডিপিসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনেক জনবান্ধব উন্নয়ন হয়েছে। লামা খালের উপর দিয়ে সেতু নির্মাণ, বিদ্যুৎ সংযোগ, ছোট-বড় অসংখ্য সেতু- কালভার্ট, সড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মান, ছিন্নমুল মানুষের জন্য আশ্রায়ন প্রকল্প, পিছিয়ে পড়া মুরুং জনগোষ্টির জন্য কমপ্লেক্স নির্মাণ, মসজিদ, মন্দির, ক্যায়াং নির্মাণসহ ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মাননীয় প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি’র সু-দক্ষ নেতৃত্বে ও পরামর্শে আমরা সকল জনপ্রতিনিধিরা জনগণের উন্নয়নে ব্রতি হয়েছি। উন্নয়নের এই মিছিলে যোগ হয়েছে, ইউনিয়নের সকল নারী-পুরুষ। দূর্গমের ঘরে ঘরে সৌর বিদ্যুতের আলো জ্বলতে শুরু করেছে। টিআর, কাবিখা প্রকল্পের আওতায় সবকটি প্রতিষ্ঠান ও হেডম্যান কারবারীদেরকে সোলার প্যানেল স্থাপন করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোড-এর সহযোগিতায় “পার্বত্য চট্রগ্রামের প্রত্যন্ত এলাকায় সোলার প্যানেল স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ইতিমধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ২২০টি দুঃস্থ পরিবারের মাঝে সোলার প্যানেল বিতরণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় দূর্গমের প্রতিটি ঘরে সোলার প্যানেল স্থাপন করে দেয়া হবে। এর ফলে অন্ধকারে আলো জ্বলবে।
***
চেয়ারম্যন ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, লামা খালের উপর দিয়ে গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে। এর আগে অংহ্লাপাড়া নদীর উপর গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে রুপসিপাড়া বাজার থেকে মংপ্রুপাড়া পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। উক্ত সড়কে বেশ কয়েকটি ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ হচ্ছে। ইউনিয়নের বরিশালপাড়া থেকে পূর্ব শীলেরতুয়া পর্যন্ত কয়েকটি অভ্যান্তরীন ব্রিকসলিন সড়ক নির্মাণ হয়েছে। এসব সড়কে ড্রেন ও কালভার্ট নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এছাড়া শীলেরতুয়া হয়ে আরেকটি সড়ক রুপসিপাড়ার দিকে হচ্ছে।
***
চেয়ারম্যান বলেন, ইউনিয়নবাসীর মেলবন্ধন হিসেবে বহুতল পরিষদ ভবন নির্মানোত্তর একটি প্রযু্িক্ত নির্ভর আধুনিক ডিজিটাল সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। পরষিদ ভবনে রয়েছে একটি হলরুম, সরকারের বিভিন্ন বিভাগীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পৃথক পৃথক কক্ষ করে দেয়া হয়েছে ভবনে।
***
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রধান জাতির জনক কণ্যা শেখ হাসিনা দেশের মানুষের উন্নত জীবন যাপন নিশ্চিতকল্পে, শিক্ষা সহায়তা কার্যক্রম, নারীর ক্ষতায়ন, সবার জন্য বিদ্যুত, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী, কমিউনিটি ক্লিনিক, শিশুর বিকাশ, বিনিয়োগ বিকাশ ও পরিবেশ সু-রক্ষায়, আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে ২০২১ সালে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রুপান্তর করার লক্ষ্যে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ১০ টি বিষয়কে চিহ্নিত করে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রান্তিক জনগোষ্ঠিকে জাতীয় উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার অঙ্গিকারবদ্ধ হন।
***
তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন এই আসন থেকে ৫ বার নির্বাচিত আধুনিক বান্দরবানের রুপকার পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং মহোদয়ের আন্তরিকতায় লামা রুপসিপাড়া ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসাধিত হয়েছে এবং হচ্ছে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অঙ্গিকার পূরণে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা জনপ্রতিনিধিরাও ব্রতি হয়েছি। এই জনবান্ধব কর্মযজ্ঞের ফলে আগামী ১১ তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বীর বাহাদুর এই ইউনিয়নের জনগণ থেকে শত ভাগ সমর্থন পাবেন।
***
চেয়ারম্যান ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, দু:খ ও পরিতাপের বিষয় যে, সরকারের এসব অর্জনকে কুলষিত করার লক্ষ্যে একটি মহল কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর জনকল্যাণে সুন্দর ভাবনাগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করার এক গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। জনগণের উন্নয়নে সরকারের কর্মযজ্ঞ নিয়ে একটি মহল ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়ে। এরা নানান গুঞ্জন ছড়িয়ে আমাদের ইউনিয়নের অগ্রগতিকে ব্যহত করে মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে বিভ্রান্ত করাসহ সরকারের সাফল্যকে জনসম্মুখে বিতর্কিত করার হীন উদ্দেশ্যে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।
***
তিনি বলেন, ব্যক্তিগত বিরোধের জের ধরে; পাওয়া না পাওয়ার হতাশায় মূলত কিছু লোক পরস্পর বিরোধী অবস্থান নেন। স্থানীয় নেতৃত্বের কোন্দল, বিগত নির্বাচনে প্রার্থীতা, পরবর্তীতে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল-এর বিষয়ে পক্ষে-বিপক্ষের মনস্তাত্বিক বিরোধ ও ব্যক্তিগত লেদেনের ঘটনাকে পুঁজি করে ১/২জন ইউপি মেম্বার-এর বিরুদ্ধে মনগড়া তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করতে চাচ্ছে ওইসব লোকজন। এরা সব সময় নিজেদেরকে নিগূঢ় স্বার্থদ্বন্ধে লিপ্ত রাখার প্রয়াস চালায়। সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্রে উপকারভোগি তালিকা প্রণয়নে নিজেদের স্বার্থান্ধতা প্রাধান্য না পেয়ে উন্নয়ন বিরোধী অবস্থান নেন তারা।
***
চেয়ারম্যাণ ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, পরাজিত শক্তির সকল ষড়যন্ত্রের বিষয়ে তাঁর ইউনিয়নের জনগণ সজাগ রয়েছে। সূতরাং বিভ্রান্তি ছড়িয়ে রুপসিপাড়া ইউনিয়নে সরকারি উন্নয়ন থামাতে পারবেনা। পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর সু-দক্ষ নেতৃত্বে ও পরিকল্পনামতে ইউনিয়নের সর্বত্রয় উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
***
লামা রুপসিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, তাঁর ইউনিয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, সিএইচটিআরডিপিসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনেক জনবান্ধব উন্নয়ন হয়েছে। লামা খালের উপর দিয়ে সেতু নির্মাণ, বিদ্যুৎ সংযোগ, ছোট-বড় অসংখ্য সেতু- কালভার্ট, সড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মান, ছিন্নমুল মানুষের জন্য আশ্রায়ন প্রকল্প, পিছিয়ে পড়া মুরুং জনগোষ্টির জন্য কমপ্লেক্স নির্মাণ, মসজিদ, মন্দির, ক্যায়াং নির্মাণসহ ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মাননীয় প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি’র সু-দক্ষ নেতৃত্বে ও পরামর্শে আমরা সকল জনপ্রতিনিধিরা জনগণের উন্নয়নে ব্রতি হয়েছি। উন্নয়নের এই মিছিলে যোগ হয়েছে, ইউনিয়নের সকল নারী-পুরুষ। দূর্গমের ঘরে ঘরে সৌর বিদ্যুতের আলো জ্বলতে শুরু করেছে। টিআর, কাবিখা প্রকল্পের আওতায় সবকটি প্রতিষ্ঠান ও হেডম্যান কারবারীদেরকে সোলার প্যানেল স্থাপন করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোড-এর সহযোগিতায় “পার্বত্য চট্রগ্রামের প্রত্যন্ত এলাকায় সোলার প্যানেল স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ইতিমধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ২২০টি দুঃস্থ পরিবারের মাঝে সোলার প্যানেল বিতরণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় দূর্গমের প্রতিটি ঘরে সোলার প্যানেল স্থাপন করে দেয়া হবে। এর ফলে অন্ধকারে আলো জ্বলবে।
***
চেয়ারম্যন ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, লামা খালের উপর দিয়ে গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে। এর আগে অংহ্লাপাড়া নদীর উপর গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে রুপসিপাড়া বাজার থেকে মংপ্রুপাড়া পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। উক্ত সড়কে বেশ কয়েকটি ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ হচ্ছে। ইউনিয়নের বরিশালপাড়া থেকে পূর্ব শীলেরতুয়া পর্যন্ত কয়েকটি অভ্যান্তরীন ব্রিকসলিন সড়ক নির্মাণ হয়েছে। এসব সড়কে ড্রেন ও কালভার্ট নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এছাড়া শীলেরতুয়া হয়ে আরেকটি সড়ক রুপসিপাড়ার দিকে হচ্ছে।
***
চেয়ারম্যান বলেন, ইউনিয়নবাসীর মেলবন্ধন হিসেবে বহুতল পরিষদ ভবন নির্মানোত্তর একটি প্রযু্িক্ত নির্ভর আধুনিক ডিজিটাল সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। পরষিদ ভবনে রয়েছে একটি হলরুম, সরকারের বিভিন্ন বিভাগীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পৃথক পৃথক কক্ষ করে দেয়া হয়েছে ভবনে।
***
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রধান জাতির জনক কণ্যা শেখ হাসিনা দেশের মানুষের উন্নত জীবন যাপন নিশ্চিতকল্পে, শিক্ষা সহায়তা কার্যক্রম, নারীর ক্ষতায়ন, সবার জন্য বিদ্যুত, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী, কমিউনিটি ক্লিনিক, শিশুর বিকাশ, বিনিয়োগ বিকাশ ও পরিবেশ সু-রক্ষায়, আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে ২০২১ সালে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রুপান্তর করার লক্ষ্যে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ১০ টি বিষয়কে চিহ্নিত করে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রান্তিক জনগোষ্ঠিকে জাতীয় উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার অঙ্গিকারবদ্ধ হন।
***
তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন এই আসন থেকে ৫ বার নির্বাচিত আধুনিক বান্দরবানের রুপকার পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং মহোদয়ের আন্তরিকতায় লামা রুপসিপাড়া ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসাধিত হয়েছে এবং হচ্ছে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অঙ্গিকার পূরণে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা জনপ্রতিনিধিরাও ব্রতি হয়েছি। এই জনবান্ধব কর্মযজ্ঞের ফলে আগামী ১১ তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বীর বাহাদুর এই ইউনিয়নের জনগণ থেকে শত ভাগ সমর্থন পাবেন।
***
চেয়ারম্যান ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, দু:খ ও পরিতাপের বিষয় যে, সরকারের এসব অর্জনকে কুলষিত করার লক্ষ্যে একটি মহল কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর জনকল্যাণে সুন্দর ভাবনাগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করার এক গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। জনগণের উন্নয়নে সরকারের কর্মযজ্ঞ নিয়ে একটি মহল ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়ে। এরা নানান গুঞ্জন ছড়িয়ে আমাদের ইউনিয়নের অগ্রগতিকে ব্যহত করে মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে বিভ্রান্ত করাসহ সরকারের সাফল্যকে জনসম্মুখে বিতর্কিত করার হীন উদ্দেশ্যে গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।
***
তিনি বলেন, ব্যক্তিগত বিরোধের জের ধরে; পাওয়া না পাওয়ার হতাশায় মূলত কিছু লোক পরস্পর বিরোধী অবস্থান নেন। স্থানীয় নেতৃত্বের কোন্দল, বিগত নির্বাচনে প্রার্থীতা, পরবর্তীতে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল-এর বিষয়ে পক্ষে-বিপক্ষের মনস্তাত্বিক বিরোধ ও ব্যক্তিগত লেদেনের ঘটনাকে পুঁজি করে ১/২জন ইউপি মেম্বার-এর বিরুদ্ধে মনগড়া তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করতে চাচ্ছে ওইসব লোকজন। এরা সব সময় নিজেদেরকে নিগূঢ় স্বার্থদ্বন্ধে লিপ্ত রাখার প্রয়াস চালায়। সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্রে উপকারভোগি তালিকা প্রণয়নে নিজেদের স্বার্থান্ধতা প্রাধান্য না পেয়ে উন্নয়ন বিরোধী অবস্থান নেন তারা।
***
চেয়ারম্যাণ ছাচিংপ্রু মার্মা বলেন, পরাজিত শক্তির সকল ষড়যন্ত্রের বিষয়ে তাঁর ইউনিয়নের জনগণ সজাগ রয়েছে। সূতরাং বিভ্রান্তি ছড়িয়ে রুপসিপাড়া ইউনিয়নে সরকারি উন্নয়ন থামাতে পারবেনা। পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর সু-দক্ষ নেতৃত্বে ও পরিকল্পনামতে ইউনিয়নের সর্বত্রয় উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।