কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
*****************************************************************
*****************************************************************
বান্দরবানের লামায় খাদ্য অধিদপ্তরের অধীনে ওএমএস এর চাউল বিক্রি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার পৌর শহরে অবস্থিত লামা ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্র ও মাছ বাজার এলাকা ও লাইনঝিরি পয়েন্টে চাল বিক্রির উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার খিনওয়ান নু। এসময় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিলন চাকমা, প্রেসক্লাব সেক্রেটারী মো.কামরুজ্জামান, সাবেক ছাত্র নেতা প্রদীপ কান্তিসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
***
***
লামা পৌর শহরে ২ জন ও পৌর এলাকার ৮ নং ওয়ার্ড লাইনঝিরিতে ১জন ডিলারের মাধ্যমে তিনটি জনবহুল পয়েন্টে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি হচ্ছে। সরকারী নির্দেশনা মোতাবেক আতপ চাল দেয়া হচ্ছে। তবে সিদ্ধ চালের চহিদা রয়েছে ৭০ শতাংশ। প্রতিদিন ৩ জন ডিলার ৩ টি পয়েন্টে ১ টন করে চাউল বিক্রি করতে পারবে বলে জানাগেছে।
এদিকে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল কিনতে সকাল থেকেই ওএমএস বিক্রি পয়েন্টে ভীড় করেন নিম্ম আয়ের মানুষ। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়ায় কিছুটা কষ্ট হচ্ছে বলে, ক্রেতা দিন মজুর রহমত আলী, আলী আকবর, শেফায়েত হোসেন, জামাল উদ্দিন, আলী আজগরসহ অনেকে জানান। একজন ক্রেতা ৫ কেজি করে চাল কিনতে পারবে। এলাকায় সিদ্ধ চাউলের চাহিদা বেশি। কিন্তু খাদ্য গুদাম গুলোতে সিদ্ধ চাল না থাকায় আতপ চাল তুলছেন ডিলাররা।
এদিকে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল কিনতে সকাল থেকেই ওএমএস বিক্রি পয়েন্টে ভীড় করেন নিম্ম আয়ের মানুষ। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়ায় কিছুটা কষ্ট হচ্ছে বলে, ক্রেতা দিন মজুর রহমত আলী, আলী আকবর, শেফায়েত হোসেন, জামাল উদ্দিন, আলী আজগরসহ অনেকে জানান। একজন ক্রেতা ৫ কেজি করে চাল কিনতে পারবে। এলাকায় সিদ্ধ চাউলের চাহিদা বেশি। কিন্তু খাদ্য গুদাম গুলোতে সিদ্ধ চাল না থাকায় আতপ চাল তুলছেন ডিলাররা।
আগামী ১৫ অক্টবর পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে বলে সূত্রে জানাযায়।
***
চাল কিনতে আসা ক্রেতারা জানান, আগে ১৫ বা ২৫ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি হত। ‘কিন্তু এখন ৩০ টাকা কেজি হওয়ায় তাদের কষ্ট হচ্ছে’। আমাদের আয় কম, এতো টাকা দরে চাল কিনবো কি করে’। দিন মজুর দরিদ্র এসব ক্রেতারা দাম কমানোর দাবী জানায়।
***
ডিলাররা জানান, পৌর শহর এলাকায় আতপ চালের চাহিদা-৩০% আর সিদ্ধ চালের চাহিদা ৭০%। সরকারি নির্দেশনা ও গুদামে সিদ্ধ না থাকায়, আতপ চাল তুলেছি, তবে সিদ্ধ চাল ক্রেতার সংখ্যা বেশি। তারা জানায় ৩০ টাকা কেজি হওয়াতে ক্রেতারা হিমশিম খাচ্ছে।
***
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, খোলা বাজারে চাল বিক্রিতে সরকারি নিয়ম মেনে যাতে ভোক্তার চাল পায়, সেজন্য প্রতিটি পয়েন্টে টেক অফিসার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও খাদ্য বিভাগের লোকজন তদারকি করে চলছেন।
***
চাল কিনতে আসা ক্রেতারা জানান, আগে ১৫ বা ২৫ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি হত। ‘কিন্তু এখন ৩০ টাকা কেজি হওয়ায় তাদের কষ্ট হচ্ছে’। আমাদের আয় কম, এতো টাকা দরে চাল কিনবো কি করে’। দিন মজুর দরিদ্র এসব ক্রেতারা দাম কমানোর দাবী জানায়।
***
ডিলাররা জানান, পৌর শহর এলাকায় আতপ চালের চাহিদা-৩০% আর সিদ্ধ চালের চাহিদা ৭০%। সরকারি নির্দেশনা ও গুদামে সিদ্ধ না থাকায়, আতপ চাল তুলেছি, তবে সিদ্ধ চাল ক্রেতার সংখ্যা বেশি। তারা জানায় ৩০ টাকা কেজি হওয়াতে ক্রেতারা হিমশিম খাচ্ছে।
***
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, খোলা বাজারে চাল বিক্রিতে সরকারি নিয়ম মেনে যাতে ভোক্তার চাল পায়, সেজন্য প্রতিটি পয়েন্টে টেক অফিসার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও খাদ্য বিভাগের লোকজন তদারকি করে চলছেন।