কার্টেসিঃ উথোয়াই
মার্মা জয়, উদীয়মান
ব্লগার, লামা, বান্দরবান
পার্বত্য জেলা।
বঙ্গবন্ধু তার ৭ই মার্চের ভাষণে বিজয়ী দল হিসেবে আওয়ামীলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশ পরিচালনার ঘোষণা দেন।
জনগনের প্রতি পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে সর্বাত্মক অসহযোগিতার নির্দেশ দিয়ে তিনি তার ভাষণে কোট-কাচারি, অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেন। প্রয়োজনে যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষে তিনি বলেন, “প্রত্যেক গ্রামে ও মহল্লায়, আ’লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোল এবং তোমাদের যার যা কিছু আছে তা নিয়ে প্রস্তুত থাকবা।
বঙ্গবন্ধু তার ৭ই মার্চের ভাষণে বিজয়ী দল হিসেবে আওয়ামীলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশ পরিচালনার ঘোষণা দেন।
জনগনের প্রতি পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে সর্বাত্মক অসহযোগিতার নির্দেশ দিয়ে তিনি তার ভাষণে কোট-কাচারি, অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেন। প্রয়োজনে যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষে তিনি বলেন, “প্রত্যেক গ্রামে ও মহল্লায়, আ’লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোল এবং তোমাদের যার যা কিছু আছে তা নিয়ে প্রস্তুত থাকবা।
বক্তৃতায় আরো বলেন “প্রত্যেক ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তোল। “এ কথায় গেরিলা যুদ্ধের
মাধ্যমে বাংলাদেশকে মুক্ত করার প্রকাশ্য নির্দেশ পাওয়া যায়। ততকালিন দশ লক্ষ লোকের
জনসবায় বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতায় ‘বাংলাদেশ’ শব্দটি ব্যবহার করে ভবিষ্যৎ নতুন রাষ্ট্রের
নামকরনে চুড়ান্ত করেন। তার ভাষণের শেষ অংশে “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম ” ঘোষণা দিয়ে তিনি স্পষ্টভাবেই স্বাধীনতার ডাক
দেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক সেই ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্য’ ওয়াল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্ট্রার” এ অর্ন্তভুক্তির মাধ্যমে” বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের’ র” স্বীকৃতি লাভ করায় সারা দেশের ন্যায় বান্দরবান লামায় গজালিয়া ইউনিয়নে আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকাল এ কর্মসুচিতে ডিজিটাল ব্যানার, ফ্যাষ্টুন ও পতাকা হাতে নিয়ে ইউপি
আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ, গজালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, হেডম্যান পাড়া ও , বড়বমু সরকারী
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ইউপি সকল মেম্বার, গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী
সদস্য, গজালিয়া পুলিশ ফাঁড়ি ও বেসরকারী উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তাবৃন্দ দলেদলে
গজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ সামনে সমবেত হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক সেই ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্য’ ওয়াল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্ট্রার” এ অর্ন্তভুক্তির মাধ্যমে” বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের’ র” স্বীকৃতি লাভ করায় সারা দেশের ন্যায় বান্দরবান লামায় গজালিয়া ইউনিয়নে আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গজালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ.লীগের সাধারন সম্পাদক বাথোয়াইচিং মার্মা নেতৃত্বে আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু হয়ে গজালিয়া বাজার ও বাজার গুরুত্বপূর্ণমোড় প্রদক্ষিন করার শেষে গজালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে পথ সমাবেশে মিলিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন, ইউপি চেয়ারম্যান বাথোয়াইচিং মার্মা, গজালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক বিশ্বনাথ দে, হেডম্যান পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক মংক্যনু, বড়বমু সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক শৈহ্লাচিং মার্মা ও গজালিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ক্যাম্প ইনচার্জ প্রমুখ।