The Green city surrounded by natural beauty and cool green. LAMA is ethnically Rich in unlimited natural resources. There are numerous small spiral wavy hills and mountains, flowing rivers glide. The combination of beautiful scenery, rich and varied cultural inheritance Lama, just as the artist's paintings on canvas. In this region, each of events is general activity, education, development, socioeconomic and political issues and also daily news and views are published on news channel.
Check PAGE RANK of Website pages Instantly
Check Page Rank of your Web site pages instantly: |
This page rank checking tool is powered by PRChecker.info service |
Saturday, March 18, 2017
লামায় বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় মাতামুহুরী ডিগ্রী কলেজের ৩০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠিত হয়েছে
বান্দরবানে লামা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাতামুহুরী ডিগ্রী কলেজ অগ্রযাত্রার ‘৩০ বছর পূর্তি উৎসব’ বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদ্যাপন করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে শনিবার সকালে দুই শতাধিক বর্তমান ও প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের সমন্বয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা উপজেলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদিক্ষণ শেষে কলেজ মাঠে গিয়ে এক আলোচনা সভায় মিলিত হয়। কলেজ অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং। এতে কক্সবাজার ১ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ ইলিয়াছ, বান্দরবান সেনাবাহিনীর রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল যুবায়ের সালেহীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মাকসুদ, আলীকদম সেনাবাহিনীর জোন কমান্ডার সারোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অনির্বাণ চাকমা, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ, বান্দরবান পৌরসভার মেয়র ইসলাম বেবী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার খিন ওয়ান নু, লামা পৌরসভা মেয়র মো. জহিরুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষীপদ দাশ, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহাম্মদ ইসমাইল, আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কাজল কান্তি দাশ, কলেজ অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ বিশেষ অতিথি ছিলেন। উৎসবে কলেজের দুই সহস্রাধিক বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে। এর আগে প্রধান অতিথি প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং পতাকা উত্তোলন ও বেলুন উড়িয়ে উৎসবের উদ্বোধন শেষে কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি কলেজ বাস উপহার দেন এবং অগ্রযাত্রার ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত “শৈল দ্যুতি” ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন করেন। আলোচনা সভার ফাঁকে ফাঁকে কলেজ প্রতিষ্ঠায় যাদের অবদান রয়েছে তাদেরকেসহ কলেজের চার প্রাক্তন শিক্ষার্থীকে সম্মাননা দেয়া হয়।
আলোচনা সভায় পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি বলেন, জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘২০২১ সালোর মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিনত করার ঘোষনা বাস্তবায়ন করতে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে এগিয়ে আসতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমাদের এখন আর কোয়ানটিটির কোন প্রয়োজন নেই। এখন কোয়ালিটি সম্পন্ন শিক্ষিত মানুষের জরুরি প্রয়োজন। শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আপনাদের সব সমস্যা আমরা সমাধান করেছি। এখন আমাদের সমস্যাও আপনাদের সমাধান করতে হবে। বর্তমান সরকার দেশের শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। ধাপে-ধাপে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় করণ করা হচ্ছে। এ সময় তিনি আরো বলেন, এ কলেজকে ইন্টার মেডিয়েট থেকে ডিগ্রীতে উন্নীত করে সরকারি করা হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে এ কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে উন্নীত করা হবে। শেষে কলেজ মাঠ সংষ্কার, গ্যালারি নির্মাণ, সীমানা প্রাচীর তৈরী, অত্যাধুনিক শহীদ মিনার ও অডিটরিয়াম নির্মাণ করার ঘোষনা দেন প্রতিমন্ত্রী। ১৯৮৬ সালের ১৫ নভেম্বর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. আলী মিয়াসহ কয়েকজন শিক্ষানুরাগী কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন, এম. আশরাফুল ইসলাম।
মো. নুরুল করিম আরমান, সাংবাদিক,লামা বান্দরবান পার্বত্য জেলা।