Check PAGE RANK of Website pages Instantly

Check Page Rank of your Web site pages instantly:

This page rank checking tool is powered by PRChecker.info service

Wednesday, July 26, 2017

লামা উপজেলা প্রশাসনের মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস-২০১৭ সম্পন্ন

আজ লামা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস-২০১৭ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত র‍্যালী ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব খিন ওয়ান নু। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে জনাব থোয়াইনু অং চৌধুরী, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ, লামা। এসময় জনাব সায়েদ ইকবাল, সহকারী কমিশনার (ভূমি) লামা, বেগম শারাবান তাহুরা, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, অফিসার ইনচার্জ, লামা থানাসহ উক্ত অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বিভাগীয় প্রধান, সাংবাদিক, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীগণ ও জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।

Monday, July 24, 2017

লামায় স্যাপলিং প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা সম্পন্ন

লামায় স্যাপলিং প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

কার্টেসিঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
বিশ্ব দাতা সংস্থা ইউএসএআইডি এর ‘খাদ্য উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচী’র অর্থায়নে এনজিও ‘হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল’ ৫ বছর মেয়াদে লামা উপজেলায় স্যাপলিং প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। এই উপলে ২৪ জুলাই মঙ্গলবার লামা উপজেলা পরিষদ হলরুমে এক কর্মসূচী অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
স্যাপলিং প্রকল্প লামা উপজেলা কর্ডিনেটর ইয়াহিয়া আহমদ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, লামা উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইনু অং চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার খিন ওয়ান নু। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল এর টিম লিডার (এমসিএইচএন) ডাঃ অং সা জাই মার্মা, টিম লিডার (জীবিকায়ন) দিপংকর চাকমা, কারিতাস প্রোগ্রাম ম্যানাজার সুভাষ গোমেজ, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারাবান তহুরা, লামা পৌর মেয়র জহিরুল ইসলাম সহ লামা উপজেলার সকল বিভাগের সরকারী কর্মকর্তা, সাংবাদিক, বিভিন্ন এনজিও প্রতিনিধি, জন-প্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট এনজিও কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
স্বাগত বক্তা ডাঃ অং সা জাই মার্মা বলেন, দাতা সংস্থা ইউএসএআইডি এর অর্থায়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সহযোগি এনজিও হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল, কারিতাস বাংলাদেশ, সিআরএস, ওয়ার্ল্ড ফিস এই স্যাপলিং প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। মাঠ পর্যায়ে লোকাল এনজিও’র মাধ্যমে উক্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। লামা উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার ৫৯৫টি পাড়ায় এই প্রকল্পের কর্মএলাকা হিসেবে পরিগণিত হবে।
উন্নয়ন সংস্থার পক্ষে মূল কনটেন্ট উপস্থাপন করেন সুভাষ গোমেজ। তিনি বলেন, নারী ও পুরুষের উভয়ের জন্য আয় ও পুষ্টিকর খাদ্যের সহজপ্রাপ্যতা, গর্ভবতী নারী, দুগ্ধদানকারী মা ও ৫ বছরের কম বয়সী শিশু এবং কিশোরীদের পুষ্টিমান উন্নয়ন ও প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করবে এই প্রকল্প।
এছাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউএনও তাদের বক্তব্যে এই প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন কামনা করেন। লামা পৌরসভা মেয়র জহিরুল ইসলাম তার বক্তব্যে স্থানীয় ও লোকাল এনজিও নির্বাচনে দাতা সংস্থাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে পরামর্শ প্রদান করেন।

Sunday, July 23, 2017

লামা উপজেলায় শত ব্যস্ততায় দায়িত্ব পালন করে চলেছেন ইউএনও খিনওয়ানু

লামা উপজেলায় যোগদানের পর হতে অদ্যবধি শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় অতিবাহিত করছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার লামা, বেগম খিনওয়ান নু।

প্রতিদিন সকাল থেকে শুরু করে রাত গভীর পর্যন্ত চলে সরকারী বেসরকারী নানামুখী কর্মকান্ডে তার যাপিত জীবন।
একজন মা হয়েও সংসার, সমাজ-রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সবকিছুই সামলান পরম মমতায়।
সবার অকুন্ঠ ভালবাসা আর শুভকামনায় ভরে উঠুক আরও বর্ণিল জীবন এ শুভ প্রত্যাশা ই সকলের।

Wednesday, July 19, 2017

লামায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ও ঘূর্ণঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা প্রদান পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর

আজ লামা উপজেলায় "মাছ চাষে গড়বো দেশ বদলে দেব বাংলাদেশ" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মৎস্য সপ্তাহ ২০১৭ উপলক্ষে লামা উপজেলা মৎস দপ্তরের আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ, পোনা অবমুক্তকরণ আনুষ্ঠান এবং UNDP'র সহযোগীতায় "মোরা" ঘূর্ণঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং,এমপি । এসময় খিন ওয়ান নু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, লামা, বান্দরবান সার্বিক সহযোগীতা ও সভাপতিত্বে উপজেলা টাউন হল চত্ত্বরে উপস্থিত ছিলেন জনাব তানভির আজম ছিদ্দিকী, ডিডিএলজি, বান্দরবান, প্রতিনিধি-পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য বাবু কাজল কান্তি দাশ, জেলা পরিষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, জেলা মৎস্য অফিসার, বান্দরবান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ ইসমাইল, জনাব মোঃ জহিরুল ইসলাম, পৌর মেয়র, সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, UNDP, Bangladesh  কর্মকর্তা, জনাব রাশেদ পারভেজ রাজু, উপজেলা মৎস্য অফিসার, লামারসহউপজেলাস্থ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

Wednesday, July 12, 2017

লামা উপজেলা পরিষদের সৌজন্যে সাংবাদিক সংগঠনের মাঝে কম্পিউটার বিতরন

কার্টেসিঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
বান্দরবানের লামায় সাংবাদিক সংগঠনের মাঝে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে কম্পিউটার বিতরন করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থোয়াইনু অং চৌধুরী লামা উপজেলার তিনটি সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের কাছে কম্পিউটার গুলো হস্তান্তর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খিন ওয়ান নু, লামা প্রেস ক্লাবের সভাপতি প্রিয়দর্শি বড়ুয়া, লামা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা প্রেসক্লাব একাংশের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ কামালুদ্দিন, সাংবাদিক মো. কামরুজ্জামান, বেলাল আহমদ, শাহাব উদ্দিনসহ লামায় কর্মরত সাংবাদিক বৃন্দ।
লামা উপজেলা পরিষদ কর্তৃক লামা প্রেস ক্লাব, লামা রিপোর্টার্স ক্লাব ও লামা প্রেস ক্লাবের আরেকাংশর মধ্যে তিনটি ডেস্কটপ কম্পিউটার বিতরন করা হয়। এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকরা উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইনু অং চৌধুরীকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে বলেন, কম্পিউটার প্রদান করার কারনে আমাদের কাজের গতি আরো বৃদ্ধি পাবে।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান থোয়াইনু অং চৌধুরী বলেন লামায় কর্মরত সাংবাদিকরা সবসময় বস্তুনিষ্ট সংবাদ পরিবেশন করে থাকেন। জনগণের তথ্য চাহিদা পূরণ করতে অকান্ত পরিশ্রম করে থাকে। আমরা আশা করি ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। তিনি জানান, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে চলতি অর্থ বছরের টিআর বরাদ্দের উপজেলা চেয়ারম্যান-এর ২০% পার্সেন্ট বরাদ্দ থেকে সাবাদিকদের পেশাগত কাজে সহায়তা করণে এই প্রকল্প নেয়া হয়েছে।

Tuesday, July 11, 2017

লামায় ঘুর্ণিঝড় মোরা’য় ক্ষতিগ্রস্থদের বিষয়ে ইউএনডিপি’র কর্মশালা সম্পন্ন

কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
লামায় ঘুর্ণঝড় মোরায় ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকা যাচাই-বাছাই ও তালিকা চুড়ান্ত করণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে সিড, সিএইচটি, সিএইচটিডিএফ, ইউএনডিপি’র উদ্যাগে উপজেলা সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় আলোচনা করেন, উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইনু অং চৌধুরী, নির্বাহী অফিসার খিনওয়ান নু, লামা পৌরসভার মেয়র মো: জহিরুল ইসলাম, ইউএনডিপির বান্দরবান জেলা সমন্বয়ক খুশিরাম ত্রিপুরা, অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন। এসময় রুপসিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সাচিংপ্রু মার্মা বলেন, ঘুর্ণিঝড় মোরা’র আঘাতের পরপরই পরপর তিন দফা বন্যায় ইউনিয়নের বিভিন্ন অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। লামা খাল-পোপা খাল নিয়ে মাতামুহুরীর নদীর ত্রিমোহনায় অবস্থান হওয়ায় রুপসিপাড়া ইউনিয়ন বেশি ক্ষতিগ্রস্থ বলে চেয়ারম্যান ইউএনডিপিসহ সংশ্লিষ্টদের মনযোগ আকর্ষণ করেন। কর্মশালায় লামা সদর চেয়ারম্যান মিন্টু কুমার সেন, ফাঁসিয়াখালী ইউপি চেয়ারম্যান জাকের হোসেন মজুমদার স্বস্ব ইউপির ক্ষতির চিত্র তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে সরই ইউপি চেয়ারম্যান মো: ফরিদুল আলম, ফাইতং চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন, গজালিয়া ইউপি সচিবসহ অন্যান্য জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

লামায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
লামায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়েছে। ‘পরিবার পরিকল্পনা: জনগণের ক্ষমতায়ন, জাতির উন্নয়ন’ এই স্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে মঙ্গলবার সকালে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার খিনওয়ান নু-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন লামা উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইনু অং চৌধুরী। পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কার্যক্রমের উপর সন্তেষ্ট হয়ে বক্তারা বলেন, এ বিভাগের লোকবলের আন্তরিকতায় শিশুমৃত্যুর হার হ্রাসে; সাফল্যের জন্য প্রধান মন্ত্রী এমডিজি আ্যাওয়ার্ড-২০১০ অর্জন করেছেন।  দেশে জনসংখ্যার হার কমিয়ে আনতে পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহারকারী বৃদ্ধি ও ড্রপ আউটের হার হ্রাস পাচ্ছে। জম্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহনে নারীদের পাশা পাশি পরুষদেরকেও আগ্রহি করার জন্য বক্তারা পরামর্শ দেন। বক্তারা বলেন, পার্বত্যালাকার ভূ-বাস্তবতা ও প্রতিকুল পরিবেশের মাঝেও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মচারীদের সাফল্য রয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে নিরাপদ প্রসব ব্যবস্থা (গাইনি চিকিৎসা) নিশ্চিত করা হলে এ ক্ষেত্রে শতভাগ সফলতা আসবে। কমিউনিটি সহকারি মেডিকেল অফিসার জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: উইলিয়ম লুসাই, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জুবাইরা বেগম, এনজেড একতা মহিলা সমিতির নির্বাহী পরিচালক আনোয়রা বেগম, ডা: দেবনাথ, প্রেসক্লাব সেক্রেটারী মো.কামরুজ্জামান প্রমূখ। বিগত এক বছরে ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অনুষ্ঠানে কয়েকজন কর্মচারীকে পুরুস্কৃত করা হয়।

লামায় মাতামুহুরী নদীর গতি পরিবর্তনের দাবিতে মানববন্ধন-প্রধান মন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান

কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
বান্দরবানের লামায় মাতামুহুরী নদীর গতি পরিবর্তন করে লামাকে বন্যামুক্ত করার দাবিতে মানব বন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসুচি পালিত হয়েছে। ‘ ত্রাণ চাইনা, মাতামুহুরী নদীর ভাঙ্গন ও বন্যার কবল থেকে রক্ষার স্থায়ী ব্যবস্থা হিসেবে নদীর গতিপথ পরিবর্তন চাই’ এই স্লোগানে  গতকাল সোমবার নাগরিক ফোরাম, লামা বাজার ব্যবসায়ী সমিতি, সচেতন যুবসমাজ ও ইনিসিয়েটিভ ফর হিলি পিপল্স ডেভেল্পম্যান্টস’র ব্যানারে এ কর্মসুচি পালিত হয়। মাতামুহুরী নদীর সাপমারা ঝিরি পয়েন্টে আনুমানিক চারশো মিটার খনন করে গতি পরিবর্তন করে অব্যাহত ভাঙ্গন ও জলাবদ্ধতা থেকে লামা পৌর শহরসহ পাশ্ববর্তী বমু বিলছড়ি ইউনিয়নের একাংশের জনবসতি, অসংখ্যা সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, ব্রিজ কালভার্ট রক্ষার দাবিতে মানব বন্ধন করে স্মারক লিপি দেয়া হয়। কর্মসুচিতে বক্তব্য রাখেন, ছাত্রলীগ নেতা মো: শাহীন ও মো: কাওসার, ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারী জাপান বড়–য়া, নাগরিক ফোরামের আহ্বায়ক মো: কামরুজ্জামান, পৌর কাউন্সিলার সাইফুদ্দিন ও মোহাম্মদ রফিক, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শেখ মাহাবুবুর রহমান প্রমূখ। বক্তারা বলেন, এটা কোন আন্দোলন নয়; লামাবাসীর দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবী। বর্তমান প্রধান মন্ত্রী জনকল্যাণে কর্মকান্ড করে চলছেন, তিনি লামাবাসীর এ দাবী টুকুও রাখবেন। লামা উপজেলা পরিষদ সম্মুখ প্রধান সড়কে অনুষ্ঠিত কর্মসূচীতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার শতাধিক লোক অংশ নেয়।
মানব বন্ধন শেষে সাপমারা ঝিরি পয়েন্টে মাতামুহুরী নদীর গতি পরিবর্তন করে লামাকে বন্যার কবল মুক্ত করতে একটি বিশেষজ্ঞ দল প্রেরণ করে সরেজমিন সম্ভাব্যতা যাচায়ের মাধ্যমে প্রকল্প অনুমোদনের দাবী জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্থক্ষেপ কামনা করে নির্বাহী অফিসার খিনওয়ান নু’র মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

Friday, July 7, 2017

লামা শহর ও সম্পদ রক্ষায় মাতামুহুরীর ভাঙ্গন-বন্যা নিয়ন্ত্রণে নদীর গতিপথ পরিবর্তন জরুরী।।।

কোটি কোটি টাকার সম্পদ বিলীন, আরো শত কোটি টাকার স্থাপনা ভাঙ্গনের কবলে, দাবী আদায়ে রাজপথে নামবে স্থানীয়রা
লামা শহর ও সম্পদ রক্ষায় মাতামুহুরীর ভাঙ্গন-বন্যা নিয়ন্ত্রণে নদীর গতি পরিবর্তন জরুরী
=============================
কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
প্রতি বছর বর্ষা  মৌসমে খরস্রোতা মাতামুহুরীর করাল গ্রাসে দু’কুলের অধিবাসিদের সর্বশান্ত করে দেয়। ভাঙ্গনের পাশপাশি পাহাড়ী ঢলে নিমজ্জিত করে দেয় লামা শহরসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। ক্ষয় ক্ষতির পরিমান দাড়ায় কোটি টাকারও বেশী। গত বিশ বছরে অসংখ্য বাড়ী ঘর, সরকারি বেসরকারি স্থাপনা রাস্তাঘাট, ব্রীজ, কালভাটর্, স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ, ক্যায়াং ও লামা পৌর এলাকার ব্যাপক এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী চকরিয়াধীন বমুবিলছড়ির বিস্তৃীর্ণ এলাকা বিলীন হয়ে যায় নদীগর্ভে। প্রায় অর্ধ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এলজিইডি’র একটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। হাল নাগাদ রুপসিপাড়া সড়কের অংহ্লাড়িপাড়া পয়েন্টে এলজিইডির সদ্য নির্মিত কোটি টাকা ব্যয়ে ১টি গার্ডার ব্রীজসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ভাঙ্গনের কবলে রয়েছে। শত কোটি টাকার স্থাপনা ভাঙ্গনের মুখে। এর সাথে পাল্লা দিয়ে প্রতি বছর পাহাড়ী ঢলে সৃষ্ট বন্যায় লামা পৌর এলাকাসহ রুপুসিপাড়া, লামা ইউনিয়ন ও পার্শ্ববর্তী বমুবিলছড়ি ইউনিয়নের নিম্মাঞ্চল প্লাবিত হয়ে কৃষি ফসলসহ সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। নদী ভাঙ্গন ও বন্যার কবল থেকে রক্ষাকল্পে প্রয়োজন নদীর গতি পরিবর্তন। সাপমারা ঝিরি নামক স্থানে একটি পাহাড়ের ২মিটার অংশ কেটে নদীর গতিপথ সোজা করে দেয়ার দাবী রাজপথে উচ্চারিত হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার। লামাবাসীর দীর্ঘদিনের এ দাবী পূরণে সরকারের মন্ত্রী এমপিরা একাধিকবার কথা দিয়েও রাখছেন বলে এলাবাসীর ক্ষোভ।

নানানভাবে পরিবেশ দূষনের ফলে মাতামুহুরী নদীর নাব্যতা হারিয়ে যায়। এর ফলে বর্ষাকালে দু’তীরের অধিবাসিদেরকে তলিয়ে দেয়াসহ গ্রাস করে নিচ্ছে ভুসম্পদ ও স্থাপনা সমুহ। প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে লামা পৌরশহর, উপজেলা পরিষদ, বমুবিলছড়ি ইউনিয়নের একাংশ, লামা ও রুপসিপাড়া ইউনিয়নসহ পার্শ্ববর্তী আলীকদমের চৈক্ষ্যং ইউপির একাংশ তলিয়ে যায়। জানমালের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়।
২০১৬ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী লামা পৌরসভায় ত্রান বিতরণ অনুষ্ঠানে এক জনসভায় পৌর মেয়রের দাবীর প্রেক্ষিতে লামাকে বন্যামুক্ত ও ভাঙ্গনরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এর আগে ১৯৯৭ সালে বর্তমান প্রধান মন্ত্রী বান্দরবান সফরে আসলে মাতামুহুরী নদীর ভাঙ্গন রোধে কাজ করার জন্য ৬ কোটি টাকার বরাদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন।
এছাড়া বর্তমান লামা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইসমাইল লামা পৌর মেয়র থাকাকালে ১৯ নভেম্বর-২০০২ সালে লামা পৌর সভার স্বারক নং- লামা/পৌর/২০০২/৩৭০ মূলে বিস্তারিত বিষয় উল্লেখ করে  বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এর বরাবর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লামা পৌর শহর রক্ষা বাঁধ নির্মানের জন্য পানি সম্পদ মন্ত্রীর নিকট একটি আবেদন জানানো হয়। একই সময় জেলার দায়িত্ব প্রাপ্ত তৎকালীন সরকারের মন্ত্রী তার পত্র নং- পবম/প্রতিমন্ত্রী/ডি.ও(৪)২০০২/২৭৭ তারিখ ২১ নভেম্বর ২০০২ ইং মূলে একই ভাবে বাঁধ নির্মানের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ দিতে পানি সম্পদ মন্ত্রীকে অনুরোধ করেন। এ প্রেক্ষিতে পানি উন্নয়ন বোর্ড লামা শহরকে নদী ভাঙ্গনও বন্যার কবল থেকে রক্ষার জন্য প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আরো একটি প্রকল্পের প্রাক্কলন করলেও এর কোনটি বাস্তবায়িত হয়নি। এছাড়া নদী সংরক্ষন প্রকল্পের আওতায় প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহনের  জন্য সরকারের নিকট দাবী জানিয়েছিল স্থানীয়রা। এ দাবীটি গনদাবীতে রুপ নিলেও তৎসময়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়’র লাল ফিতায় আটকা পড়ে ফাইলটি।

দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করছে। বান্দরবান পানি উন্নয়ন বোর্ডের করিৎকর্মা কর্মকর্তা কর্মচারীরা জেলা শহরে বসে শুধু সরকারের মন্ত্রীদেরকে পটকল দিয়ে চাকুরী যায়েজ করে যাচ্ছে বলে স্থানীয়দের দাবী।
লামা পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলামা জানান, মাতামুহুরী নদীর গতি পরিবর্তন করে সমস্যার স্থায়ী সমাধা ও পৌরশহরকে একটি আধুনিক আকর্ষণীয় শহর হিসেবে গড়ে তুলতে পার্বত্য বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। জলবায়ু প্রকল্পের আওতায় একটি বরাদ্দ প্রাপ্তির সম্ভাবনার কথা জানায় মেয়র। এদিকে লামা উপজেলা বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে নদীর গতি পরিবর্তন করে বন্যা নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে লামা শহর রক্ষার দাবীতে যে কোন সময় রাজ পথে আন্দোলন হতে পারে, এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছে।

মাতামুহুরীর নদীর অবস্থান :
লামা পৌরসভা ও চকরিয়া উপজেলাধীন বমুবিলছড়ি ইউনিয়নের একাংশের তিন দিকে ঘীরে একেঁবেঁকে নদীটি লামা পৌর শহরের পশ্চিম পাশ ঘেঁষে দুখিয়াসুখিয়া পাহাড় ভেদ করে উত্তর দিকে বাঁক নিয়ে পশ্চিম মূখি প্রবাহমান। বমুবিলছড়ি ইউনিয়নের মাইজপাড়ার পূর্বপ্রান্ত থেকে সোজা ১ কিলোমিটার পশ্চিমপাড়া ও লামা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড টিটি এন্ড ডিসি সাপমারা ঝিরি পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বমু সংযোগ খালে চলে আসে। সেখান থেকে ১৮০ ডিগ্রি বাঁক নিয়ে বিলছড়ি পশ্চিমপাড়া-চাম্পাতলীকে বিভক্ত করে ও লামা পৌরশহরের পশ্চিমপাশ ঘেঁষে সোজা আরো প্রায় দেড় কিলো মিটার দক্ষিনে আসে। সেখান থেকে একই এঙ্গেলে দুখিয়া-সুখিয়া পাহাড় ভেদ করে পশ্চিম-উত্তর মূখে ইংরেজি “ভি” আকৃতিতে বাঁক নিয়ে সাপমারা ঝিরি পাহাড়ের পূর্বদিকের কোল ঘেঁষে পশ্চিম মূখে পতিত হয়। বমু সংযোগ খাল ঘেঁষে সাপমারাঝিরি পাহাড়টি মাতামুহুরী নদীকে দু’ঢালুতে রেখে অবস্থান করছে। বমুখাল ও মাতামুহুরীর সংযোগস্থল-এর কিছু দক্ষিনে বাঁধ নির্মাণ করে, টিটি এন্ড ডিসি’র পাশ দিয়ে দু’শ মিটার খনন ও সাপমারাঝিরি পাহাড়ের অংশ আরো প্রায় দু’শ মিটার কেটে দিয়ে নদীর গতিপথ সোজা করে দেয়া সম্ভব। এভাবে নদীর গতি পরিবর্তন করা হলে অব্যাহত ভাঙ্গন ও বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা পাবে লামা পৌর শহরসহ পাশ্ববর্তী বমুবিলছড়ি, লামা, রুপসিপাড়া ও আলীকদমস্থ চৈক্ষ্যং ইউনিয়নের  একাংশ। ফলে স্থানীয়রা প্রায়ই বছর কোটি কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে। সে সাথে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে।

অপর দিকে টিটি এন্ড ডিসি থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিম উত্তর দিকের প্রায় দু’ আড়াই কিলোমিটার মাতামুহুরী নদীর অংশ বিশেষ হয়ে উঠবে এক বিশাল কৃত্রিম লেক (জলাশয়)। সম্ভাব্য লেকে মৎস্য চাষাবাদ করে আর্থিক লাভবান হওয়ার পাশাপাশি একেবারে শহর ঘেঁষে পর্যটক শিল্পের নতুন দ্বারোম্মচিত হবে।

অপর দিকে গত তিন দশকে তামাক চাষ, বৃক্ষ নিঁধন, পাহাড় কাটা, পাথর আহরণসহ পরিবেশ বিদ্ধেষী কর্মকান্ডের ফলে নদীর নাব্যতা অস্বাবাভিক ভাবে হ্রাস পেয়েছে। ফলে কয়েক ঘন্টা টানা মূসলধারে বৃষ্টি হলে পৌর এলাকাসহ বমুবিলছড়ি ইউনিয়নের একাংশসহ, উপজেলা প্রশাসন ও  বাণিজ্যিক এলাকা ৫/১০ ফুট পানির নীচে তলিয়ে যায়। এসময় প্রায় ৩০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়ার পাশা-পাশি ২হাজার একর ক্ষেতের ফসল জলমগ্নতার কারণে পলিচাপা পড়ে নষ্ট হয়ে যায়।

লামাকে নদী ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা ও বন্যামুক্ত করতে সাপমারাঝিরি পাহাড় কেটে মাতামুহুরী নদীর গতি পরিবর্তনের দাবীটি বর্তমানে স্থানীয়দের প্রাণের দাবীতে রুপ নিয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় প্রদক্ষেপ গ্রহনের জন্য এলাকার সকল পেশা ও শ্রেনীর মানুষ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি’র মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

লামায় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাধ্যমিক পর্যায়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের সম্মাননা প্রদান

মাধ্যমিক পর্যায়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খিনওয়ান নু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, লামা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ভুঁইয়া, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শারাবান তাহুরা ত্রিপুরা, মাহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও সভাপতি উপজেলা পর্যায়ে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন শেখ মাহবুবর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা, এম. ইমতিয়াজ, প্রধান শিক্ষক, লামা আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আবদু শুক্কুর, প্রধান শিক্ষক লামা মুখ উচ্চ বিদ্যালয়, মাওলানা জাফর উল্যাহ, অধ্যক্ষ, লামা ইসঃ ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা, অভিভাবক এর পক্ষে লিটন দাশ, সাংবাদিক, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপজেলা পরিষদের সিএ কামরুল হাসান পলাশসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে প্রধান শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকবৃন্দ। অনুষ্ঠান এর প্রারম্ভে শিক্ষার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে অভিনন্দন জ্ঞাপন করা হয় এবং শেষে শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা স্বরূপ ডিও লেটারসহ ক্ষুদ্র উপহার প্রদান করা হয়।

Monday, July 3, 2017

লামায় প্রবল বর্ষণে বিশদিনের ব্যবধানে পাহাড়ী ঢলে আবারও নিঁচু এলাকা প্লাবিত!!!

প্রবল বর্ষনের ফলে বিপদ সীমার উপর দিয়ে মাতামুহুরীর নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে। পাহাড়ী ঢলে লামা উপজেলার নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পাহাড় ধ্বস ও বন্যার আশংকায় রয়েছে স্থানীয়রা। লামা-আলীকদম সড়কের বিভিন্ন পয়েন্ট ডুবে যাওয়ায় আলীকদমের সাথে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। সম্ভাব্য দর্গতদের আশ্রয়ের লক্ষ্যে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।