Check PAGE RANK of Website pages Instantly

Check Page Rank of your Web site pages instantly:

This page rank checking tool is powered by PRChecker.info service

Thursday, May 31, 2018

হাসিনা-মোদি বৈঠক : কি পেল বাংলাদেশ!!!


।। মো. ফরিদ উদ্দিন ।।
শান্তিনিকেতনে‘বাংলাদেশ ভবন’ উদ্বোধন এবং হাসিনা-মোদি বৈঠক,কি পেল বাংলাদেশ! বাংলাদেশ-ভারত একেই মায়ের দু’ ভুমি সন্তান’ সংসারের আয়-ব্যয় হিসাবে রাষ্ট্র ব্যবস্থা পৃথক হলেও মনের বিভক্ত এক সুতায় গাথা। তাই তো বিপদে আপদে ভারতকে আমাদের পাশে পাই।একেই বলে বন্ধুত্ব,দু’দেশের সু-সর্ম্পক দীর্ঘায়ু হলে বিশ্বায়নে এগিয়ে যাবে, বাংলাদেশ ও ভারত।আমরা যদি বাংলাদেশ একটি ডিমের সাথে তুলনা করি, তাহলে উপর নিরাপত্তা আবরণ হলো ভারত। 
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসাবে আত্ব:প্রকাশ করতে হলে পাশ্ববর্তী দেশ ভারত কে বেশি প্রয়োজন বলে সুশীল সমাজ মনে করেন।শেখ সাদী (র:)একটি উক্তি পাঠকদের পুনরায় মনে করিযে দেই।একদিন শেখ সাদী (র:),মাটি কে প্রশ্ন করল’হে মাটি তোমার গায়ে এত খুসব কেন!তখন জবাবে মাটি বললো” আমি ছিলাম আতরের বহুকালধরে তাই এত….।”একটি রাষ্ট্র যখন তার পাশ্ববর্তী রাষ্ট্র সাথে দীর্ঘদিন সু-সম্পর্ক বজায় রাখলে সুফল বয়ে আনবে অচিরেই। আমরা যদি পুরানো দিনের দিকে নজর দেই, তাহলে বিষয়টি সহজ ভাবে উপলদ্ধি করতে পারি।ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ভিত রচিত হয়েছিল মূলত ১৯৭১ সালে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত সরকার এবং সেদেশের জনগণের সার্বিক সহযোগিতার মধ্যে দিয়ে।

Wednesday, May 30, 2018

সবুজ পাহাড়ে কালো মেঘের ছায়া...


বাংলার জনক, জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল, বাংলাদেশ কে সোনার বাংলায় রুপান্তর করতে। কিন্তু বিপদগামীদের কবলে প্রাণ হারাল জাতীর প্রান পুরুষ, মহান মানুষটি ও তার পরিবার পরিজনরা। তিনি পাহাড়ে শান্তির জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে গেছেন। তাহার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা অশান্ত পাহাড়ে শান্তির জন্য কাজ করছেন এবং তিনিই পারবেন পার্বত্য এলাকায় শান্তি এনে দিতে, এ জন্য সকল সম্পদয়ের নাগরিকরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। সরকার ও জনগন একে অপরের যেমন মুদ্রার এ পিঠ অপর পিঠ।
আমরা যদি দেশটি কে একটি গাছের সাথে তুলনা করি, তা হলে পার্বত্য এলাকার কে সে গাছেই একটি সবুজ কচি চারা। তাকে পরিচর্যা করে তুলতে সময় লাগে, অনেক বছর পর পূর্ণতা পায়। পাবর্ত্য এলাকায় পাহাড়ী-বাঙ্গালী ভাগে বিভক্ত করে দেখার অবকাশ নেই। বাঙ্গালীরা যেমন পাহাড়ে বসবাস করে পাশাপাশি বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকায় নিজস্ব আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে প্রায় ১১টি সম্প্রদায়ের লোকজন। সম্প্রীতির গড়ে তুলতে হলে বিভক্ত ধারা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

Tuesday, May 22, 2018

লামায় স্বাভাবিক প্রসব সেবা জোরদারকরণ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত


কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
***********************************************************************
লামায় ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ২৪/৭ (সার্বক্ষণিক) স্বাভাবিক প্রসব সেবা জোরদারকরণ বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালায় বক্তারা বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা নিয়েই স্বাস্থ্য সেবাকে এগিয়ে নিতে হবে। একটি পরিচছন্ন পরিবেশে জম্ম নেয়া শিশুটি ভবিষ্যতে ভালো নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে। স্বাস্থ্য বিভাগের উন্নয়ন হলে সঠিক স্বাস্থ্য সেবা পাওয়া সহজ হবে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা নিয়েই স্বাস্থ্য সেবাকে এগিয়ে নিতে হবে। ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দেগুলোতে অনুকুল পরিবেশ থাকলে একজন গর্ভবতী মা কখনো প্রাইভেট ক্লিনিকে যাবেন না।

নিরাপদ মাতৃত্ব’র লক্ষমাত্রার্জন করতে হলে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জনসংখ্যানুপাতে জনবল নিয়োগসহ অবকাঠামো উন্নয়ন জোরদার করা প্রয়োজন। তাহলেই কোন গর্ভবতী মাকে বিপদের সম্মুখিন হতে হবে না। প্রয়োজনীয় জনবল ও যন্ত্রাংশ না থাকায় সরকারি হাসপাতালে গিয়ে মাতৃত্বজনিত সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করেছেন। পরিবার পরিকল্পনা বান্দরবান উপ-পরিচালক ডা: অংচানু-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লামা উপজেলা চেয়ারম্যান থোয়াইনু অং চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নূর-এ-জান্নাত রুমি, লামা আলীকদম আলীকদম উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শিরিণা আক্তার, বান্দরবান জেলা পরিষদ সদস্য থোয়াইচাহ্লা মার্মা, মোস্তফা জামাল, লামা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শরাবান তহুরা ও ইউএনডিপি প্রতিনিধি ধনঞ্জয় ত্রিপুরা।
অনুষ্ঠানে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ২৪/৭ নিরাপদ প্রসব নিশ্চিতকরণে একটি উপস্থাপনা করেন ডা: ফাহমিদা সুলতানা উপ-পরিচালক এমসিএইচ (সার্ভিসেস) পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর। লামা পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রের ডা: নয়ন চন্দ্র দেবনাথ ও জোবাইরা বেগম।
অবহিতকরণ সভা সঞ্চালনা করেন, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-সহকারি কমিউিনিটি মেডিকেল অফিসার মামুন চৌধুরী। কর্মশালায় লামা-আলীকদম উপজেলার মেডিকেল অফিসার, লামা প্রেসক্লাব সভপতি প্রিয়দর্শী বড়ুয়া, আলীকদম প্রেসক্লাব সভাপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, লামা প্রেসক্লাব সেক্রেটারী মো: কামরুজ্জামান, ইউপি চেয়ারম্যান ফেদৌস আহমেদ, ফগ্যা মার্মা, ফরিদুল আলম, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাঠ পর্যায়ের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন। 

কর্মশালায় অংশ গ্রহনকারীদেরকে নয় শ্ টাকা, একটি বেগ, নোটবুক-কলম ও ইফতার সামগ্রী দেয়া হয়।

Monday, May 7, 2018

লামায় এনজিও কর্মী নিয়োগে স্থানীয়দের অগ্রাধিকার না দেয়ায় ডিসি বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান


কার্টেসিঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক, লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
*************************************************************************
বান্দরবানে লামায় বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) তৈমু ও তাজিংডং এ কর্মী নিয়োগে স্থানীয়দের অগ্রাধিকার না দেয়ায় প্রতিকার চেয়ে বান্দরবান জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি দিয়েছে লামার স্থানীয় জনগণ। সোমবার (৭ মে) সকালে শতাধিক শিক্ষিত বেকার ছেলে-মেয়েরা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করে।
বান্দরবান জেলা প্রশাসক মো. আসলাম হোসেন বলেন, বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট এনজিও প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করা হবে। 
অভিযোগ উঠেছে এইসব এনজিওতে দায়িত্বরত অধিকাংশ কর্তা ব্যক্তিরা রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলার হওয়ায় তারা স্থানীয় ছেলে-মেয়েদের যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, কারচুপি ও নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে কৌশলে বাদ দিয়ে তাদের পছন্দমত লোকজন নিয়োগ করছে। এতে করে জেলার সব চেয়ে জনবহুল ও বৃহত্তর লামা উপজেলায় ক্রমেই শিক্ষিত বেকার যুবক যুবতীদের সংখ্যা বেড়ে চলছে।

Sunday, May 6, 2018

লামায় এনজিওতে জনবল নিয়োগে স্থানীয়দের অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে না!!!

কার্টেসিঃ মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, সাংবাদিক, লামা।
******************************
লামায় বেসরকারি (এনজি) প্রতিষ্ঠানে জনবল নিয়োগে স্থানীয়দেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছেনা বলে অভিযোগ উঠেছে। জেলার সব চেয়ে জনবহুল বৃহত্তর লামা উপজেলায় ক্রমেই শিক্ষিত বেকার যুবক যুবতীদের সংখ্যা বেড়ে চলছে। এই উপজেলায় কর্মরত বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেশির ভাগ নিয়োগ প্রাপ্ত হয়েছেন রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়িসহ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার জেলার বিভন্নি উপজেলার নাগরিকরা। এর ফলে স্থানীয় পাহাড়ী জনগোষ্ঠির শিক্ষিত প্রজম্মে বেকারত্বের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এনজিও নীতিমালায় কর্মচারী বা কর্মকর্তা নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতানুসারে স্থানীয়রা চাকুরী পাচ্ছেনা এই উপজেলা কর্মরত এনজিও গুলোতে। এধরণের অভিযোগ নিয়ে বেশ কয়েকজন শিক্ষিত পাহাড়ী ছেলে-মেয়েরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দপ্তরে স্মারকলিপি প্রদানের উদ্যাগ নিয়েছেন।
**
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ১২/৪/২০১২ খ্রিঃ তারিখ জারিকৃত বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশী ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ঠ বাংলাদেশী বেসরকারী সেচ্ছাসেবী (এনজিও) ক্ষেত্রে অনুসরণীয় কার্যপ্রণালী শীর্ষক পরিপত্রে তিনটি পার্বত্য জেলার জন্য কিছু বিশেষ বিধানাবলী উল্লেখ আছে। পরিপত্রের ৫(জ) অনুচেছদে পার্বত্য চট্রগ্রামে এনজিওসমুহের কার্যক্রম তত্ত্বাবধ্যন ও মূল্যায়ন করার জন্য জেলা পর্যায়ে  জেলা পরিষদের চেয়ারম্যন আহ্বায়ক ও জেলা প্রশাসককে সদস্য সচিব করে ৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করে দেয়া হয়।
**
এই বিধানাবলীর খ) অনুচ্ছদে উল্লেখিত; ‘এনজিওসমূহ পার্বত্য জেলাসমূহে সকল প্রকার ইতিবাচক, উন্নয়নমূলক ও সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে’।
গ)  অনুচ্ছদে উল্খে আছে;  ‘উন্নয়নমূলক বা সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনার পূর্বে পার্বত্য জেলাসমূহের সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিরাজমান সমস্যা ও এলাকার অধিবাসীদের প্রকৃত প্রয়োজন চিহ্নিত করতে হবে। অতঃ পর সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিরাজমান সমস্যা ও এলাকার অধিবাসীদের প্রকৃত প্রয়োজনের ভিত্তিতে এনজিওসমূহকে কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি প্রদান করা হবে’। স্থানীয় পাহাড়ী শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীদের দাবী অনুযায়ী উল্লেখিত বিধানাবলীর ‘খ’ ও ‘গ’ অনুচ্ছেদ দু’টি স্পষ্টত: লক্ষণ হচ্ছে।
**
স্থানীয় শিক্ষিত ছেলে-মেয়েদেরকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ প্রদান ও ইতোপূর্বে অন্য জেলা থেকে লামার কোটায় নিয়োগ প্রাপ্তদের এই উপজেলা থেকে সরিয়ে নেয়ার দাবীও উঠেছে। কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ ক্ষেত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তৈমু ও তাজিংডং নামের আরেকটি এনজিও এই অনিয়ম করে চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই দু’টি এনজিও লামা উপজেলায় বিভিন্ন পদে প্রায়-২৩০জনকে নিয়োগ দিচ্ছেন। এর মধ্যে তৈমু- ১১৫ ও তাজিংডং- ১১৪ জন। স্থানীয়দের আশংকা এসব নিয়োগে পূর্বের ন্যয় রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজেলার লোকদেরকে নিয়োগ দেয়া হবে। স্থানীয়দের দাবী; এসব নিয়োগে যেন তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়। না হয় তারা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।
**
জনগোষ্ঠির উন্নয়নের জন্য এনজিও সংস্থাগুলোর অধিনে নিয়োগ প্রাপ্তরা ভিন্ন জেলার নাগরিক হওয়ায় নানা ধরণের বিভ্রান্তিও হচ্ছে। নৃ-জনগোষ্ঠির চেহারা ও ভাষাগত প্রায়ই মিল থাকায়, এই কর্মকান্ড’র অজুহাতে পাহাড়ে ভিনদেশিদের কোন অপতৎপরতা হচ্ছে কিনা, তাও ভাবার বিষয়। স্থানীয় শিক্ষিত প্রজম্মের মতে বৃহত্তর লামা উপজেলায় শিক্ষার দিক থেকে এখন পাহাড়ী ছেলে-মেয়েরা অনেকখানি এগিয়ে আছে। দেশের বিভিন্ন নাম করা কলেজ-ইউনির্ভসিটি, ভোকেশনাল ইনিষ্টিটিউট থেকে বিভিন্ন পেশায় ডিপ্লোমাধারীর সংখ্যা অনেক রয়েছে।
**
নানান জটিলতায় সরকারি চাকরি পাওয়ারও নিশ্চিয়তা হয়তো অনেকের নেই। তার আগে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে পরিবারের উপর চাপ কমানোই তাদের লক্ষ। এই বাস্তবতায় লামা উপজেলায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির কোটায় নিয়োগের ক্ষেত্রে শতভাগ স্থানীয়দের প্রাধান্য দেয়া উচিৎ।
বিষয়টির প্রতি বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা প্রশাসক নজর দেয়া প্রয়োজন রয়েছে।